আজ সকালে নরসিংদীর রায়পুরায় ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে আবদুল বারিক (৭২) নামে এক ব্যক্তির লাশ প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরের ভৈরব রেলস্টেশন পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায় সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেন। পরে ট্রেন থামিয়ে লাশ সরিয়ে রাখার পর তা উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রায়পুরার আমিরগঞ্জ রেলস্টেশন-সংলগ্ন রেললাইন পার হওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এদিকে আবদুল বারিক নরসিংদীর রায়পুরার আমিরগঞ্জ ইউনিয়নের হাসনাবাদ এলাকার বাসিন্দা। হাসনাবাদ বাজারে পানের দোকানদার ছিলেন তিনি।
এদিকে রেলওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা আন্তনগর বিরতিহীন সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি চট্টগ্রামের দিকে যাচ্ছিল। ট্রেনটি রায়পুরার আমিরগঞ্জ রেলস্টেশন দ্রুতগতিতে অতিক্রম করছিল।
এ সময় আবদুল বারিকও রেললাইন পার হয়ে দোকানে যাচ্ছিলেন। ট্রেনটির ধাক্কায় তার দেহ রেললাইনের ওপর না পড়ে শূন্যে উঠে যায়। এরপর লাশটি ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকের সঙ্গে আটকে যায়।